ঢাকা,সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪

পৌষের শুরুতেই কনকনে ঠান্ডা বাতাসে বিপর্যস্ত ঈদগাঁওর জনজীবন 

এম আবুহেনা সাগর, ঈদগাঁও ::  জেলা সদরের ঈদগাঁওতে পৌষের শুরুতেই কনকনে ঠান্ডা বাতাসে বিপর্যস্ত জনজীবন। এতদিন শীতের তীব্রতা বাড়লেও এলাকাতে তেমন একটা শীত অনুভূত হয়নি। কদিন পূর্বেও দিনের বেলাতে মানুষজন হাল্কা পোশাকেই ঘুরে বেরিয়েছে। কিন্তু ১৯ ডিসেম্বর হঠাৎ করে সকাল থেকে শীতের তীব্রতা বেড়ে গেছে।

ফলে ছিন্নমূল মানুষের কষ্ট বেড়েছে দ্বিগুণ। জেঁকে বসেছে শীত। জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে তীব্র শীত অনুভূতি হচ্ছে। বিশেষ করে সন্ধ্যা থেকে তীব্রতা বেশি দেখা যাচ্ছে। সন্ধ্যার পর থেকে পরদিন সকাল পর্যন্ত কুয়াশা পড়ছে। গাছের পাতা আর ঘাসে জমছে শিশির। দিনের বেলা তাপমাত্রা বেশি থাকলেও সন্ধ্যার পর থেকে ঠাণ্ডা বাতাসে শীত অনুভূত হতে থাকে। কজন সাধারন লোকজন জানিয়েছেন, রাত থেকে সকাল পর্যন্ত শীত অনুভূত হচ্ছে। শীতের গরম পোশাক পরে ঘর থেকে বের হতে হয়।

শীতের তীব্রতা বৃদ্বি পাওয়ায় ঈদগাঁও বাজারের বিভিন্ন পয়েন্টে অলিগলিতে ফুটপাতে বা মাকের্টের দোকানপাঠে শীত কাপড় বিক্রি একটু বেড়েছে। এ শীত সামলাতে হিমসিম খাচ্ছে গ্রামীন জনপদের লোকজন। সকাল থেকে সূয্যের আলো দেখা মেলেনি দুপুর পর্যন্ত।

আবার বৃহত্তর এলাকার দিনে এনে দিনে খায় এমন লোকজন ভোর সকালে কনকনে শীতকে উপেক্ষা করে গরম কাপড় না থাকায় হালকা চাদর গায়ে জড়িয়ে রিকসা রা যানবাহন নিয়ে বেরিয়ে পড়তে দেখা যায় আয় রোজগারের আশায়। তারাও মানুষ। ভোর সকালে শীত নিবারনের চেষ্টায় মগ্ন গ্রামের ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা।

পাঠকের মতামত: